Top Guidelines Of ফিলিস্তিন

তিনি ২০১৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ নেন।

কমলা হ্যারিসকে হারিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলেন ডনাল্ড ট্রাম্প৷ উইসকনসিনে জেতার পর তার জয় নিশ্চিত হয়েছে৷

আকাশেও যুক্তরাষ্ট্রের আধিপত্য বজায় থাকবে বলে জানান নতুন প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন যে, মার্কিন নভোচারীরা মঙ্গল গ্রহে গিয়ে বিজয়ের নতুন ইতিহাস রচনা করবেন।

আরও তথ্যের জন্য দেখুন: দ্বিতীয় ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপ

ট্রাম্পের ব্যক্তিগত জীবন বরাবরই ব্যাপকভাবে প্রচারের আলোয় থেকে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুও হয়ে উঠেছে।

"আমরা ব্যর্থ হবো না। এখন থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মুক্ত, সার্বভৌম এবং স্বাধীন.

কোভিডে আক্রান্ত হওয়ায় ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় ভোটের প্রচার থেকে তাকে বিরতিও নিতে হয়।

বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির বিশ্বব্যাংকের আশঙ্কাকে কীভাবে দেখছেন অর্থনীতিবিদেরা

ফক্স নিউজের এক বিতর্কানুষ্ঠানে যখন ট্রাম্পকে তার মুসলিম প্রবেশ বিরোধী প্রস্তাবনার সম্ভাব্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয় (আনুমানিক ১,০০,০০০ মুসলিম অভিবাসী প্রতি বছর প্রবেশানুমতি দেওয়া হয়),[৭২] ট্রাম্প তখন উল্লেখ করেন, বেলজিয়াম এবং ফ্রান্সের অবনতির জন্য তাদের মুসলিম অভিবাসন দায়ী। ট্রাম্প আরো বলেছেন যে, ব্রাসেলসে বাস করা "নরকে" বাস করার সমতুল্য হয়ে দাঁড়িয়েছে তাদের এই ভয়ানক অবস্থার জন্য মুসলিম অভিবাসন অন্যতম কারণ।[৭৩][৭৪]

ট্রাম্প শুরুতে দাবি করেন যে তিনি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে Bangladesh এই নীতি বন্ধ করতে পারবেন না এবং ডেমোক্র্যাটদের দোষারোপ করেন পরিবারের সদস্যদের আলাদা করার জন্য,[১৯৪] কিন্তু ২০১৮ সালের জুনে জনমতের চাপে তিনি পিছু হটেন এবং নির্দেশ দেন যে অভিবাসী পরিবারগুলোকে একত্রে আটক রাখা হবে, যদি না "শিশুর জন্য ঝুঁকি" থাকার আশঙ্কা থাকে।[১৯৫][১৯৬] পরে এক বিচারক আদেশ দেন যাতে এসব পরিবারকে পুনরায় একত্র করা হয় এবং সীমিত কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া আর যেন পরিবার বিচ্ছিন্ন না করা হয়।[১৯৭][১৯৮] তবে এই আদেশের পরও ১,০০০-র বেশি শিশুকে তাদের পরিবারের থেকে আলাদা করা হয়েছিল।[১৯৯]

ছবির ক্যাপশান, ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের রাতে নিউ ইয়র্কে জন সাধারণের উদ্দেশ্যে বক্তৃতা দিচ্ছেন মি. ট্রাম্প।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭ তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবারের এই শপথ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দ্বিতীয় মেয়াদে দেশটির রাষ্ট্র ক্ষমতায় বসলেন তিনি।

ট্রাম্প ও ইলন মাস্কের ডিপার্টমেন্ট অব গভমেন্ট এফিসিয়েন্সি ইউএসএইড এবং শিক্ষা বিভাগ-সহ একাধিক ফেডারেল সংস্থাকে কার্যত ভেঙে দেয়, একতরফাভাবে কয়েক হাজার কর্মীকে চাকরিচ্যুত করে, এবং প্রশাসনিক কার্যাবলী ন্যূনতমে হ্রাস করে।[২৯৯][৩০০][৩০১] কিছু পদক্ষেপ, যেমন ভোক্তা click here আর্থিক সুরক্ষা ব্যুরো ভেঙে দেওয়ার চেষ্টা, ফেডারেল আদালত দ্বারা থামানো হয়েছে।[৩০২] তার অনেক পদক্ষেপের মাধ্যমে ঐতিহাসিকভাবে স্বাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোকে খর্বিত রূপে নির্বাহী শাখার সরাসরি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করা হয়।[৩০৩]

৭৮ বছরের এই রিপাবলিকান আবারও সমস্ত ‘প্রতিকূলতা’ উপেক্ষা করে ‘অত্যাশ্চর্য’ রাজনৈতিক প্রত্যাবর্তন ঘটাতে চাইছেন যা তাকে ওভাল অফিসের প্রেসিডেন্টের ডেস্কে ফিরিয়েও নিয়ে যেতে পারে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *